স্কুলে অধ্যয়নরত কোন শিক্ষার্থী যখন তার বাসায় নতুন কোন আত্মীয় বা অতিথির মুখোমুখি হয় কিংবা রাস্তাঘাটে অভিভাবকের সাথে বেড়ানোর সময় কোন অতিথির সাথে পরিচয় ঘটে তখনই শিক্ষার্থীরা কয়েকটি প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। সে প্রশ্নগুলো হলো- মামনি কিংবা বাবা তুমি কোন ক্লাশে পড়? কোন স্কুলে পড়? সবশেষের প্রশ্নটি কঠিন ‘তোমার রোল নম্বর কত?’ শেষের প্রশ্নটি কঠিন এজন্য যদি তার রোল নম্বর দশের মধ্যে হয় তাহলে সে বুক ফুলিয়ে বলে এক দুই তিন কিংবা ছয় সাত আট। আর যদি রোল নম্বর দশ ছাড়িয়ে বিশ ত্রিশ কিংবা তারো বেশি হয় তাহলে ওই শিক্ষার্থী রোল নম্বরটি বলতে লজ্জা পায়। আমরা শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে চাই সকলেই যেন সেরা দশে স্থান লাভ করার জন্য চেষ্টা চালায়। তাহলে শিক্ষার্থীরা ভাল ফলাফল করবে।
দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ গতানুগতিকের বাইরে হবিগঞ্জে নতুন ধারার সংবাদপত্র হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে হবিগঞ্জের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মেধাবী শিক্ষার্থীদের তুলে ধরা হবে দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ পত্রিকায়। প্রতিটি ক্লাসের দশ নম্বর রোল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ছবিসহ তাদের পরিচয় তুলে ধরা হবে ‘সেরা দশ শিক্ষার্থী’ হিসেবে।
আজ তুলে ধরা হলো হবিগঞ্জ বিকেজিসি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির প্রভাতী ও দিবা শাখার সেরা দশ শিক্ষার্থীদের ছবি ও নাম পরিচয়। আগামীকাল ছাপা হবে একই বিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির প্রভাতী ও দিবা শাখার শিক্ষার্থীদের ছবিসহ নাম পরিচয়।
তৃতীয় শ্রেণী (প্রভাতী শাখা) : সানিয়া নুসরাত অর্না, পিতা- মোঃ বাহারুল আলম শামীম, মাতা- লাইলী আক্তার চৌধুরী নীলা, রোল নং ০১; ফারিহা ইয়াসমিন, পিতা- মোঃ শওকত হোসেন, মাতা- মোছাঃ আফরোজা পারভীন, রোল নং- ০২; তানজিলা আক্তার রিয়া, পিতা- আব্দুল মতিন, মাতা- রৌশনারা বেগম, রোল নং- ০৪; সপ্তর্ষি সাহা, পিতা- বিষ্ণু পদ সাহা, মাতা- লিপি রানী রায়, রোল নং- ০৫; তাসমিয়া জান্নাত মাঈশা, পিতা- মুহাম্মদ আব্দুল মালেক, মাতা- পলি আক্তার, রোল নং- ১০।
তৃতীয় শ্রেণী (দিবা শাখা) : সাবিয়্যা রহমান ইশাল, পিতা- মহিবুর রহমান, মাতা- তানভীন সুলতানা, রোল নং ০৪; উম্মুল ওয়ারা মহিমা, পিতা- ওবায়দুর রহমান সমুন, মাতা- আফিফা চৌধুরী ঝলক, রোল নং ০৫; আদিয়ান তরফদার আরহা, পিতা- ইসতিয়াক আহমেদ তরফদার, মাতা- নুসরাত আব্দুল্লাহ, রোল নং- ০৮; মিথিলা পাল, পিতা- অদ্রীশ পাল, মাতা- দিতি রানী পাল, রোল নং- ০৯; অংকিতা পাল চৌধুরী, পিতা- শংকর পাল চৌধুরী, মাতা- ইন্দিরা পাল চৌধুরী, শ্রেণি- ৩য়। ছবি তোলার সময় বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকায় অনেকেরই ছবি ছাপা সম্ভব হয়নি।