১৭ প্রার্থীর মধ্যে ৮ জন স্বশিক্ষিত, একজন বি.কম ও অন্য প্রার্থীদের মধ্যে কেউ ৮ম ৯ম কিংবা এসএসসি পাস

এসএম সুরুজ আলী ॥ হবিগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে ৩টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে নারী কাউন্সিলর পদে ১৭ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীদের প্রচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে পৌর এলাকা। নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরা এফিডেভিটের মাধ্যমে হলফনামা দিয়ে নির্বাচন কমিশনে তাদের আয়, ব্যয়সহ সমস্ত তথাবলী জমা দিয়েছেন। আজ তুলে ধরা হলো হবিগঞ্জ পৌরসভার নারী কাউন্সিলরদের হলফনামার তথ্য।
পৌরসভার ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে ৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাঁরা হলেন- পার্বতী রানী রায় (জবাফুল), আইরিন আক্তার (অটোরিক্সা), শাহনাজ (টেলিফোন), মোছাঃ রেজিনা খাতুন (বলপেন), প্রিয়াংকা সরকার (আনারস) ও মোছাঃ বিউটি আক্তার (চশমা)। ২নং ওয়ার্ডে ৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- বর্তমান কাউন্সিলর বেগম খালেদা জুয়েল (আনারস), সালমা আক্তার চৌধুরী (টেলিফোন), নাদিরা বেগম (জবাফুল) ও সূচনা দেব (চশমা)। ৩নং ওয়ার্ডে ৭ প্রার্থী আক্তার ঝুমুর (আংটি), সুরাইয়া আক্তার খানম (বলপেন), শাহীনুর আক্তার (অটোরিক্সা), সৈয়দা লাভলী সুলতানা (চশমা) ও শেখ সুমা জামান (টেলিফোন)।
পার্বতী রানী রায় ঃ তিনি উমেদনগর মন্দির হাটির রায় মোহন রায়ের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেছেন। তিনি পেশায় একজন দর্জি ব্যবসায়ী। এ ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা। তার হাতে নগদ রয়েছে ৫ হাজার টাকা। তার নামে বাড়ির জায়গা রয়েছে ৩শতক। তার স্বামীর কাছে নগদ ২০ হাজার টাকা রয়েছে।
আইরিন আক্তার ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী আইরিন আক্তার গানিংপার্ক এলাকার ইউসুফ আলী স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেছেন। তার বিভিন্ন খাত থেকে বার্ষিক আয় ১লাখ টাকা। এর হিসেবে তার মাসিক আয় ৮ হাজার ৩৩৩ টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ১৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ৩ হাজার টাকা। এছাড়াও আধা ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। তার স্বামীর রয়েছে ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও দালানঘর।
শাহনাজ ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী শাহনাজ উমেদনগর পুরান হাটির সিরাজ মিয়ার স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেন। পেশায় তিনি একজন দর্জি ব্যবসায়ী। এ ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ১ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১২ হাজার ৯১৬ টাকা। নগদ রয়েছে ১০ হাজার টাকা। এছাড়াও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে। তার অকৃষি জমি রয়েছে ১ শতাংশ, ১টি বাড়ি রয়েছে। এছাড়াও তার স্বামীর কাছে নগদ রয়েছে ২০ হাজার টাকা।
মোছাঃ রেজিয়া খাতুন ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী রেজিয়া খাতুন আনোয়ারপুর গ্রামের শাহ আলম মিয়ার স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেছেন। তিনি পেশায় একজন গৃহিনী। তার বার্ষিক আয় দেড় লাখ টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১২ হাজার ৫শ টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা। তার রয়েছে ২ ভরি স্বর্ণালংকার, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র। এছাড়াও তার অকৃষি জমি রয়েছে ১টি পাকা বাড়ি। তার স্বামীর রয়েছে .০২৩৪ শতক অকৃষি জমি।
প্রিয়াংকা সরকার ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী প্রিয়াংকা সরকার নোয়াহাটি এলাকার দ্বিজরাজ সরকার ও স্বপ্না সরকারের কন্যা। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস উল্লেখ করেন। তার বিভিন্ন খাত থেকে বার্ষিক আয় ১ লাখ টাকা। এ হিসেবে মাসিক আয় ৮ হাজার ৩৩৩ টাকা টাকা। তার স্বর্ণালংকার রয়েছে ৬ ভরি ও ২টি মোবাইল ফোন। তার পরিবারের নির্ভরশীলদের ব্যবসা থেকে বার্ষিক আয় রয়েছে ১ লাখ টাকা। পরিবারের সদস্যদের নগদ রয়েছে ৭০ হাজার টাকা। এছাড়াও পরিবারের ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে।
মোছাঃ বিউটি আক্তার ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী মোছাঃ বিউটি আক্তার উমেদনগর পাটনী হাটির আব্দুর রশিদ ও মোছাঃ রেজমা আক্তারের কন্যা। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেন। তার বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। বার্ষিক আয় ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ৪০ হাজার টাকা। তার আয়ের উৎসগুলো চাকুরী বেতন ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা ও ভাতাসহ অন্যান্য খাত থেকে আরো ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা। এছাড়াও ১০ ভরি স্বর্ণালংকারসহ ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে।
বেগম খালেদা জুয়েল ঃ ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী বেগম খালেদা জুয়েল শহরের গোপীনাথপুর এলাকার বাসিন্দা বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মুন্সী আব্দুর রহমান জুয়েলের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা (স্ব-শিক্ষিত) উল্লেখ করেন। তার বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকা। এর মধ্যে কাউন্সিলরের সম্মানী ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও অন্যান্য খাত থেকে ৮০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১৬ হাজার ৬৬৬ টাকা। তার রয়েছে ১২ ভরি স্বর্ণালংকার ও ২ একর কৃষি জমি। প্রার্থীর পরিবারের নির্ভরশীলদের রয়েছে ১০ ভরি স্বর্ণালংকার। পরিবারের যৌথ অকৃষি জমি রয়েছে ৩ একক। নির্ভরশীলদের নামে ১৬ শতক। যৌথ মালিকানা সম্পত্তিপ্রাপ্ত হারে ভাগবাটোয়ারা হবে।
সালমা আক্তার চৌধুরী ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী সালমা আক্তার চৌধুরী ইনাতাবাদ এলাকার আব্দুর রউফের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস উল্লেখ করেছেন। পেশায় তিনি একজন গৃহিনী। তার বাসা ভাড়া থেকে আয় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ২০ হাজার ৮৩৩ টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ২০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা রয়েছে ৪ লাখ টাকা। তার ১০ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। এছাড়া ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী রয়েছে। তার স্বামীর রয়েছে ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র।
নাদিরা বেগম ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী নাদিরা বেগম গোসাইপুর এলাকার মোঃ মোফাজ্জল হোসেন খানের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেন। তার বার্ষিক আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা। আয়ের উৎসগুলোর মধ্যে কৃষি থেকে ২ হাজার টাকা ও দর্জি কাজ থেকে বছরে ১লাখ ১৮ হাজার টাকা। তার কাছে নগদ টাকা রয়েছে ৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ২০ হাজার টাকা। তার রয়েছে ৫ভরি স্বর্ণালংকার, ১টি মোবাইল ফোন, কৃষি জমি ১৭ শতক ৬১ অযুতাংশ। তার পরিবারের নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী রয়েছে।
সূচনা দেব ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী সূচনা দেব নিউ মুসলিম কোয়ার্টার এলাকার বাদল চন্দ্র দেবের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা মাধ্যমিক পাস উল্লেখ করেন। তার বিভিন্ন খাত থেকে বার্ষিক আয় ২ লাখ টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১৬ হাজার ৬৬৬ টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ১০ হাজার টাকা। ৬ ভরি স্বর্ণালংকার, ইকেট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে ১ লাখ টাকার। এছাড়াও তার নিজের নামে রয়েছ ৩ শতক কৃষি জমি।
শিরিন আক্তার ঃ সংরক্ষিত ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী শিরিন আক্তার মাহমুদাবাদ এলাকার বাসিন্দা নূরুল হক ও জহুরা খাতুনের কন্যা। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা বি.কম পাস উল্লেখ করেন। তিনি পেশা হিসেবে শিক্ষকতা ও সমাজসেবিকা উল্লেখ করেন। তার শিক্ষাগত পেশা থেকে বার্ষিক আয় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ১০ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ৫০ হাজার টাকা।
সৈয়দা লাভলী সুলতানা ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দা লাভলী সুলতানা রাজনগর এলাকার মরহুম মজিবুর রহমানের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস উল্লেখ করেন। তার বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা রয়েছে। তার বার্ষিক আয় দেড় লাখ টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় সাড়ে ১২ হাজার টাকা। আয়ের উৎসগুলো বাসা ভাড়া ও অন্যান্য খাত। তার কাছে নগদ রয়েছে ৭০ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ৫১ হাজার টাকা। এছাড়া ১০ ভরি স্বর্ণালংকার, আসবাবপত্র ও ১টি পাকা ঘর। তার স্বামীর নামে রয়েছে ৪ কেদার কৃষি জমি।
শেখ সুমা জামান ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ সুমা জামান কোর্টস্টেশন এলাকার মরহুম আব্দুর গফুরের কন্যা। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ৮ম শ্রেণী পাস উল্লেখ করেন। তার বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা ছিল। তিনি ওই মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন। পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ী। ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ২৪ হাজার ১৬৬ টাকা। তার ব্যাংকে জমা রয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এছাড়াও তার ইসলামী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখায় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ঋণ রয়েছে। তার স্বামীর রয়েছে ৬ ভরি স্বর্ণালংকার, ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র। এছাড়াও পরিবারের নির্ভরশীলদের রয়েছে ২ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার ও ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র।
সৈয়দা জেবুন্নেছা ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী সৈয়দা জেবুন্নেছা। তিনি মোহনপুর এলাকার শাহ গিয়াস উদ্দিনের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা অষ্টম শ্রেণী পাস উল্লেখ করেন। তিনি পেশায় একজন টেইলারিং ব্যবসায়ী। এ ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ১০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ৫শ টাকা। এছাড়াও তার রয়েছে ৫ ভরি স্বর্ণালংকার। এছাড়া তার স্বামীর রয়েছে নগদ ২০ হাজার টাকা ও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী।
ফিরোজা আক্তার ঝুমুর ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী ফিরোজা আক্তার ঝুমুর অনন্তপুর এলাকার শাহ আলম পারভেজের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত উল্লেখ করেন। তার বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা চলমান রয়েছে। তিনি পেশায় একজন বেসরকারি চাকুরিজীবী। তার চাকুরি থেকে বার্ষিক আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় ১০ হাজার টাকা। এছাড়াও তার স্বামীর একটি বাড়ি রয়েছে।
সুরাইয়া আক্তার খানম ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী সুরাইয়া আক্তার খানম মোহনপুর এলাকার আখতারুজ্জামানের স্ত্রী। হলফনামায় তিনি শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস উল্লেখ করেন। তার বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা চলমান রয়েছে। তার হাতে নগদ রয়েছে ৫০ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা আছে ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া ৭ ভরি স্বর্ণালংকার, ১টি মোবাইল ফোন রয়েছে। তার পরিবারের নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে কৃষি থেকে ২৫ হাজার ও ব্যবসা থেকে ২৫ হাজার টাকা। ছাড়াও ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে। তাদের যৌথ সম্পত্তি রয়েছে ৯০ শতক ভূমি ও বাসা।
শাহীনুর আক্তার ঃ কাউন্সিলর প্রার্থী শাহীনুর আক্তার শায়েস্তানগর এলাকার আশিকুর রহমানের স্ত্রী। হলফনামায় তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নবম শ্রেণী পাস উল্লেখ করেন। তার ব্যবসা থেকে বার্ষিক আয় দেড় লাখ টাকা। এ হিসেবে তার মাসিক আয় সাড়ে ১২ হাজার টাকা। তার কাছে নগদ রয়েছে ১০ হাজার টাকা। তার অকৃষি জমি রয়েছে ১.২৫ শতক।