নবীগঞ্জ প্রতিনিধি ॥ নবীগঞ্জ উপজেলায় গ্রেটার লন্ডন নবীগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে চক্ষু শিবির ও চিকিৎসা সেবার আয়োজনে প্রায় ১ হাজার রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে। সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত আউশকান্দি ইউনিয়নের ইউসুফনগরস্থ রহমান কমিউনিটি সেন্টারে উক্ত চক্ষু শিবিরের আয়োজন করা হয়। গ্রেটার লন্ডন নবীগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ নেহার মিয়া চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তুহিন চৌধুরীর পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন হবিগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ মিলাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলমগীর হোসেন চৌধুরী, উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিশ্বজিৎ কুমার পাল, পৌর মেয়র আলহাজ্ব ছাবির আহমদ চৌধুরী। গ্রেটার লন্ডন নবীগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হিফজুর রহমান চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, ফুল মিয়া, ইসলাম উদ্দিন, আব্দুল গাফফার, সৈয়দ সাদেক আহমেদ। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ইমদাদুল হক মুকুল, ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মুহিবুর রহমান হারুন, সাইম উদ্দিন, হবিগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির পরিচালক হাজী শাহ মুস্তাকিন আলী প্রিন্স, সাবেক পরিচালক শফিউল আলম হেলাল, খোরশেদ চৌধুরী, নবীগঞ্জ বিএনপির আহ্বায়ক মুজিবুর রহমান সেফু, আলহাজ্ব হেলাল আহমদ, ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা হাজী আব্দুল হামিদ নিকছন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ইকবাল আহমদ বেলাল সহ আরো অনেকেই। সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল এস নবীগঞ্জ প্রতিনিধি বুলবুল আহমদ, এনটিভির নবীগঞ্জ প্রতিনিধি মহিবুর রহমান চৌধুরী তছনু, উক্ত চিকিৎসা সেবায় চিকিৎসকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সিভিল সার্জন ডাক্তার শফিকুর রহমান, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যক্ষ ডাক্তার এস এম হাবিবুল্লাহ সেলিম, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কান, কান ও গলার সহকারী অধ্যাপক নুরুল হুদা নাঈম, ঢাকা এক্স পি.জি হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স এন্ড ট্রমা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এন ইসলাম, সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপালের ডাক্তার খাদেমুল এহছান, সিলেট জালালাবাদ রাগিব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবিএস এন্ড গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার শামিরা খানম, সিলেট নর্থইস্ট মেডিকেল কলেজের এম.বি.বি.এস ডাক্তার আছমা শারমিন রিমু। চক্ষু শিবিরে প্রায় ৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে পরিক্ষা নিরীক্ষা শেষে ঔষধ ও চশমা দেয়া হয়। এর মধ্যে চক্ষু অপারেশনের জন্য আরো ৫০জন রোগীকে মৌলভীবাজার মাতারকাপন হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়াও প্রায় এক হাজার রোগীকে সাধারণ চিকিৎসা ও বিনামূল্যে ঔষধ দেওয়া হয়।