স্টার্ট আপ হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। লেখাপড়া শেষ করে চাকুরী করতে হবে এরকম গতানুগতিক ধারণা থেকে শিক্ষার্থীদের বের হয়ে আসতে হবে। আমাদের দেশের তরুণরা কেবল শারিরীকভাবে সক্ষম নন; তাদের উদ্ভাবন ও মেধা শক্তি অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বেশি। সঠিক ও যুগোপযোগী শিক্ষাগ্রহণ করলে কোনো শিক্ষার্থী বেকার থাকতে পারে না। মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি তার শিক্ষার্থীদের বেকার হিসেবে দেখতে চায় না। সেজন্য তাদের শিক্ষাদানের পাশাপাশি উদ্ভাবনী ও মেধাশক্তির বিকাশ ঘটিয়ে তাদেরকে যোগ্য ও দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলতে হবে। ১৬ অক্টোবর সকাল ১০ টায় সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এম. হাবিবুর রহমান হলে ইনোভেশন ডিজাইন অ্যান্ড এন্টারপ্রেনারশিপ একাডেমি আইডিয়া প্রকল্পের আওতায় সরকারের আইসিটি বিভাগ আয়োজিত ‘স্টার্ট আপ কম্পাস-বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্টিভেশন প্রোগ্রাম’ এর অধীনে দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক এসব কথা বলেন।
আইডিয়া প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক (উপ-সচিব) ড. মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সরকারের জৈষ্ঠ আইসিটি কনসালটেন্ট ইউএনডিপির প্রাক্তন কর্মকর্তা সিদ্ধার্থ গোস্বামীর সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান ও হাল্ট প্রাইজের উপদেষ্ঠা মোঃ ইমরান উদ্দিন, সহযোগী অধ্যাপক মোঃ মাসুদ রানা, বেপ্রো কনসালটেন্সী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুমন সাহা, টেক্সনেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ রেজওয়ানুল হক প্রমূখ।
উল্লেখ্য, ৭ টি বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের নির্বাচিত ১২০ জন শিক্ষার্থী এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। সারাদেশের ৮টি বিভাগের ৪৬টি পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিজ্ঞপ্তি