মূলহোতা ইতি সরকার ও রমিজ আলীকে খুঁজছে পুলিশ
স্টাফ রিপোর্টার ॥ হবিগঞ্জ শহরে টিভি চ্যানেলে গানের সুযোগ করে দেয়ার কথা বলে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনার মূলহোতা শামীমের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। সেই সাথে চক্রের মূলহোতা সীমা আক্তার ওরপে পপি ভান্ডারীর জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। তবে এ মামলার অন্য আসামি ইতি সরকার ও রমিজ আলী এখনও রয়ে গেছে ধরাছোয়ার বাইরে। গতকাল হবিগঞ্জের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলামের আদালত এ আদেশ দেন।
বাউল কাফেলার সর্দার শামীম পুটিজুরী গ্রামের সিরাজ মিয়ার পুত্র। পপি উমেদনগর গ্রামের মারাজ মিয়ার কন্যা। তাছাড়া ইতি সরকার এবং উমেদনগর এলাকার সিদ্দিক মিয়ার পুত্র রমিজ আলী ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে বলে পুলিশ সূত্র জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি উমেদনগর গ্রামের সিরাজ মিয়ার স্কুল পড়–য়া কন্যাকে চ্যানেল আইয়ে গানের সুযোগ করে দেয়ার কথা বলে শামীম, পপি, ইতি সরকার ও রমিজ আলীর সহযোগিতায় রাজনগরের এক বাসায় ধর্ষণ করে এবং ভিডিও ধারণ করে যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে একাধিকবার ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর মা সেলিনা আক্তার বাদি হয়ে মামলা করলে পুলিশ শামীম ও পপিকে গ্রেফতার করে। বর্তমানে তারা কারাগারে রয়েছে।