সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেছেন, বাংলাদেশে উচ্চ শিক্ষাসহ শিক্ষার বিভিন্ন স্তর নানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশে উচ্চ শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে আমাদের শিক্ষার্থীরা গ্রন্থবিমূখ হয়ে পড়ছে। যা হওয়ার কথা ছিল না। টেক্সট বই না পড়ে শিক্ষা সম্পন্ন করছে অনেকেই। এটা মেনে নেয়া যায় না। শিক্ষার সংকট উত্তরণ ও মান উন্নয়নে শিক্ষার্থীদের গ্রন্থমূখী করতে হবে। দেশে বইপাঠের সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে। মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি সবসময় শিক্ষার্থীদের মৌলিক ও মূল গ্রন্থ তথা টেক্সট বই পাঠে উৎসাহ দিচ্ছে; ক্ষেত্র বিশেষে বাধ্য করছে। বুধবার সকাল ১০ টায় মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগের এমইউ লিটারারি ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘সেজ দ্যা ডে’ শিরোনামে গ্রন্থ বিনিময় উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
একাডেমিক ভবনের নীচ তলায় অনুষ্ঠিত গ্রন্থ বিনিময় উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. সুরেশ রঞ্জন বসাক। অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন স্কুল অব বিজনেস এন্ড ইকোনোমিক্স এর ডিন প্রফেসর ড. তাহের বিল্লাল খলিফা, রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, প্রক্টর ও অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন, ইংরেজী বিভাগের প্রধান ও আইকিএসির অতিরিক্ত পরিচালক ড. রমা ইসলাম, আইন বিভাগের প্রধান গাজী সাইফুল হাসান, সহকারি অধ্যাপক সানজিদা চোধুরী, গোলাম রাব্বানী, প্রভাষক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, সৈয়দ নাকিব সাদি, ফারহানা খানম জলি, এম ইউ লিটারারি ক্লাব অফ ইংলিশের সভাপতি মালিহা আক্তার, ট্রেজারার সানজিদা কালাম, তহুরা খানম, মুনমুন দেবনাথ, তানজিম নিশাত ফার্মি, সহকারি অধ্যাপক উম্মে হুমায়রা মান্নি, প্রভাষক মোঃ আমজাদ হোসেন, প্রভাষক ওয়াদিয়া ইকবাল চৌধুরী, রিনা পাল প্রমূখ।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক ফিতা ও কেক কেটে তিন দিনব্যাপী ব্যতিক্রমী গ্রন্থ বিনিময় উৎসবের উদ্বোধন করেন। পরে তিনি অতিথিদের নিয়ে বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষার্থীর সাথে মতবিনিময় করেন।
© স্বত্ব দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ ২০১৯
ওয়েবসাইটটি তৈরী করেছে ThemesBazar.Com