‘দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ’ পত্রিকার ঘোষণাপত্র প্রাপ্তি ও পত্রিকাটি প্রকাশনায় আসতে যাঁরা নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন তাঁদের কাছে আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।  বিশেষ করে পুলিশের বিশেষ শাখার ক্লিয়ারেন্স পেতে স্থানীয় সংসদ সদস্যের একটা প্রত্যয়নপত্রের প্রয়োজন হয়। সেই প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন এমপি অ্যাডভোকেট মোঃ আবু জাহির ও এমপি অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। হবিগঞ্জের বিশিষ্ট সাংবাদিক হারুনুর রশিদ চৌধুরী সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে পত্রিকার ঘোষণাপত্র লাভের জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করেন। আবেদনে অভিজ্ঞতার সনদপত্র দেন ২০১৮ সালে হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সভাপতির দায়িত্বে থাকা দৈনিক প্রতিদিনের বাণী সম্পাদক মোহাম্মদ শাবান মিয়া। যে প্রেস থেকে পত্রিকা ছাপা হবে সেই প্রেসের সাথে প্রকাশকের চুক্তিপত্র আবেদনের সাথে দিতে হয়। প্রেসের চুক্তিপত্র দেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি, দৈনিক হবিগঞ্জ এক্সপ্রেস সম্পাদক ও সুপার সাইন প্রিন্টার্সের স্বত্ত্বাধিকারী মোঃ ফজলুর রহমান।
আবেদনের প্রেক্ষিতে পুলিশের বিশেষ শাখার ক্লিয়ারেন্স ও চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কার্যালয় থেকে পত্রিকার নামের ছাড়পত্রের প্রয়োজন হয়। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার ও ঢাকায় পুলিশের বিশেষ শাখায় কর্মরত পুলিশ সুপার হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান এজাজ আহমেদের ভূমিকায় আমরা কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ ইশতাক হোসেনের প্রতি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, ঢাকায় পত্রিকার সম্পাদক হারুনুর রশিদ চৌধুরী একদিন অতিরিক্ত অবস্থান করলে অনেক টাকা খরচ হবে এই বিবেচনায় তিনি মাত্র ২ ঘন্টায় নিবন্ধন শাখার ছাড়পত্র দেন। ছাড়পত্র পেতে অফিসিয়াল নিয়মকানুনে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারত। এজন্য চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ ইশতাক হোসেনসহ অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাগণের প্রতি ‘দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ’ পরিবার গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।
এছাড়াও নেপথ্যে অনেকে এতটাই আন্তরিক সহযোগিতা করেছেন যা আমরা মনে রাখব কৃতজ্ঞতার সাথে। সবশেষে ‘দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ’ পত্রিকার প্রকাশনায় যে যেভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন তাদের সবার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
-দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ কর্তৃপক্ষ