বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপির মানববন্ধনে জি কে গউছ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপির জাতীয় কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব জি কে গউছ বলেছেন- আওয়ামী লীগ নেতাদের পকেট ভারী করার জন্যই বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর ৯ বার বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে। সীমাহীন দুর্নীতির কারণে ব্যাংকে টাকা নেই, শেয়ার বাজারে টাকা নেই। তাই বিদ্যুত বিল, পানির বিল, গ্যাস বিল বাড়িয়ে জনগণের টাকা শোষন করা হচ্ছে। বাড়তি বিল চাপিয়ে দিয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত করে দিচ্ছে সরকার। একদিকে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি, অন্যদিকে বাড়তি বিলের চাপে মানুষ আজ দিশেহারা। তিনি সোমবার দুপুর ১২টায় শায়েস্তানগর এলাকায় প্রধান সড়কে এক বিশাল মানববন্ধনে এসব কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপার্সন ও সাবেক ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এবং বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে এই মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেছে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি।
জি কে গউছ বলেন- গণআন্দোলন ছাড়া আওয়ামী লীগের পতন হবে না। আওয়ামী লীগের পতন ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির ফায়সালা রাজপথেই করতে হবে। শীঘ্রই ইস্পাত কঠিন আন্দোলন কর্মসূচীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন নিশ্চত করে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে।
জেলা বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তাফা রফিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সফিকুর রহমান ফারছু, সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শামছু মিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মঞ্জুর উদ্দিন আহমেদ শাহীন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাজী নুরুল ইসলাম, এম জি মোহিত, জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এস এম বজলুর রহমান, হবিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুর রহমান কাজল, পৌর বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক নুরুল ইসলাম নানু, গীরেন্ড চন্দ্র রায়, লাখাই উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল ওয়াদুদ তালুকদার আব্দাল, বিএনপি নেতা আজম উদ্দিন, অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, নাজমুল হোসেন বাচ্চু, মাহবুবুর রহমান হেলাল, মর্তুজা আহমেদ রিপন, মতিউর রহমান, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জালাল আহমেদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জহিরুল হক শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মুশফিক আহমেদ, জেলা মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফাতেমা ইয়াসিমন, হাসবী সাইদ চৌধুরী, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সফিকুর রহমান সিতু, শাহ মশিউর রহমান কামাল, জেলা জাসাস সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা ছাত্রদল সভাপতি এমদাদুল হক ইমরান, সাধারণ সম্পাদক রুবেল আহমেদ চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি জিল্লুুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ রাজীব আহমেদ রিংগন, মাহফুজুর রহমান চৌধুরী, রতন আনসারী, সৈয়দা লাভলী সুলতানা, ফারুক আহমেদ, আবুল কালাম মাস্টার, আবু ছালেক, শারফিন চৌধুরী রিয়াজ, মুর্শেদ আলম সাজন, শেখ মামুন, আশরাফুল আলম সবুজ, মিজানুর রহমান সুমন, অলিউর রহমান, সাদেকুর রহমান লিটন, আরব আলী, অ্যাডভোকেট আব্দুল কাইয়ুম, আবুল খায়ের অপু, আলী আকবর, আবুল হোসেন, আমজাদ হোসেন, আলকাছ মিয়া, আলী হায়দর, ফরিদ মিয়া, লুৎপুর রহমান, মোস্তফা মিয়া, জয়নাল আবেদীন, মাহবুবুর রহমান মাহবুব, তৌফিকুল ইসলাম রুবেল, শাহ আলম, চন্দন বাবু, জালাল উদ্দিন সজলু, ইদু মিয়া, রহমত উল্লা, আনোয়ার হোসেন বাদল, শীষ আলী, বাদশা সিদ্দিকী, মাহমুদুল হাসান, নুরুল হক, নজরুল ইসলাম কাওছার, শাহানুর রহমান আকাশ, নুরজাহান বেগম, আইরিন বেগম, সুরাইয়া আক্তার রাখি, ফাতেমা বেগম, রায়েদ চৌধুরী রিংকু, গোলাম মাহবুব, আব্দুল কাইয়ুম, আজিজুর রহমান, মহিবুর রহমান শাওন, জনি পারভেজ জনি, আল আমিন তালুকদার, শেখ সাজিদুর রহমান প্রমূখ।