
হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির বর্ণাঢ্য র্যালী ও সমাবেশে জি কে গউছ
স্টাফ রিপোর্টার ॥ প্রচন্ড রোদের উত্তাপকে উপেক্ষা করে হবিগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশাল র্যালী ও সমাবেশ করেছে জেলা বিএনপি। গতকাল সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টায় শহরের শায়েস্তানগরস্থ কেন্দ্রীয় ঈদগাহ থেকে র্যালী শুরু করে শহর প্রদক্ষিণ করে। এর আগে কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও টানা ৩ বারের নির্বাচিত হবিগঞ্জ পৌরসভার পদত্যাগকারী মেয়র আলহাজ্ব জি কে গউছ।
সমাবেশ জি কে গউছ বলেন- বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে শহীদ করা হয়েছিল। শেখ হাসিনা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দি করে বিএনপিকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করেছে। দেশনায়ক তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় দন্ড দিয়ে নির্বাসিত করেছে, যাতে বিএনপিতে নেতৃত্ব শূন্য করা যায়। বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়া হয়েছে, গুম করা হয়েছে, হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনার কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপিকে ধ্বংস করতে পারেনি। বিএনপি আরও সু-সংগঠিত হয়েছে।
তিনি বলেন- দীর্ঘ ১৭ বছর পর আমরা মুক্ত পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছি। কিন্তু আমাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ বিএনপিকে নিয়ে নতুন করে আবারও চক্রান্ত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিতে জানে, চক্রান্ত ষড়যন্ত্র করে বিএনপিকে দমিয়ে রাখা যাবে না।
র্যালী ও সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ডাঃ সাখাওয়াত হাসান জীবন, গোলাম মোস্তফা রফিক, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট হাজী নুরুল ইসলাম, ইসলাম তরফদার তনু, হাজী এনামুল হক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, জেলা বিএনপির সদস্য এম জি মোহিত, অ্যাডভোকেট এস এম আলী আজগর, ফরহাদ হোসেন বকুল, সৈয়দ রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, আজিজুর রহমান কাজল, তাজুল ইসলাম চৌধুরী ফরিদ, গোলাম কিবিয়া চৌধুরী বেলাল, ড. আব্দুল আহাদ চৌধুরী স্বপন, ফরিদ আহমেদ অলি, মুজিবুল হোসেন মারুফ, সৈয়দ মতিউর রহমান পেয়ারা, শামছুল ইসলাম কামাল, হাজী গোলাপ খান, অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, ফেরদৌস আহমেদ তুষার, নেকদার আলী, মোহন তালুকদার, ছালিক মিয়া, ফজলুল হক তরফদার, শামছুল ইসলাম মতিন, এস এম আউয়াল, অ্যাডভোকেট সিরাজ আলী মীর, হাজী আব্দুল মজিদ, হাজী আবু তাহের, হামিদুর রহমান হামদু, আলাউদ্দিন আল রনি প্রমূখ। দিদার হোসেন, কুতুব উদ্দিন, হাজী শামছুল আলম, জয়নাল আবেদীন, মজিদুর রহমান মজিদ, শামছুল আলম, নকীব ফজলে রকিব মাখন, অ্যাডভোকেট শামছুল ইসলাম, আজম উদ্দিন, মুজিবুর রহমান, শেখ ফরিদ মিয়া, আব্দুর রকিব, বয়াত উল্লাহ, মোস্তফা আল হাদী, হাজী অলি উল্লা, হাজী মাসুকুর রহমান মাসুক, হাজী মির হোসেন, বাবু রাজু নাগ, তৌহিদুল ইসলাম, জমরুত আলী, মাসুক মিয়া, ফজুলল করিম, কাজী শামছু মিয়া, দেওয়ান মোহাইমিন চৌধুরী ফুয়াদ, শাহ আলম গোলাপ, এনামুল হক, অলিউর রহমান, ফিরোজ মিয়া, চৌধুরী ফজুলে ইমাম সুজন, লুৎফুর রহমান খান, আব্দুর রহমান, নাইমুল ইসলাম, তৌহিদুল ইসলাম, আব্দুর রহিম শ্যামল, ছমির আলী, আব্দুল কাইয়ুম ফারুক, এস এম মানিক, মর্তুজা আহমেদ রিপন, শামছুদ্দিন আহমেদ, আব্দুল হাই শিবলু, শাহিদ তালুকদার, খালেদ মিয়া, মাহবুবুর রহমান সোহাগ, হাজী ফিরোজ মিয়া, সৈয়দ বজলুর রশিদ, আরফান আলী, নুরুল আমিন, অরবিন্দু রায়, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল করিম সরকার, মিজানুর রহমান সাকিম, আব্বাস উদ্দিন তালুকদার, জেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক এস এম বজলুর রহমান, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক জালাল আহমেদ, জেলা মৎসজীবি দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মুদ্দত আহমেদ, জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক মফিজুর রহমান বাচ্চু, জেলা জাসাসের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, জেলা ওলামাদলের আহ্বায়ক ক্বারী কবির হোসেন, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহ রাজীব আহমেদ রিংগন, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব সফিকুর রহমান সিতু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব এমদাদুল হক ইমরান, জেলা মৎসজীবি দলের সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরব আলী, আইনজীবি ফোরামের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আবুল ফজল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক কুতুব উদ্দিন শামীম, জেলা ওলামাদলের সদস্য সচিব মাওলানা সাইদুর রহমান, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব আলী হোসেন সোহাগ, মুক্তিযোদ্ধা দল নেতা জিয়াউল হাসান, মোহাম্মদ হোসেন, অ্যাডভোকেট গুলজার খান, অলিউর রহমান অলি, মুর্শেদ আলম সাজন, শেখ মামুন, জেলা মহিলাদলের সহ-সভাপতি নুরজাহান বেগম, নাদিরা বেগম, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিশু আক্তার, সাংগঠনিক সম্পাদক সুরাইয়া খানম রাখি, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান শাওন, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মাহবুব প্রমূখ।