মোঃ মামুন চৌধুরী ॥ শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নছরতপুর মৌজার এলএ কেস নং-০৩/২০২২-২০২৩ইং এর অধিগ্রহণে নিম্ন তফসিলভূক্ত ভূমির যৌথ তদন্ত নিরীখে বাস্তব শ্রেণিতে সংশোধিত ৮ ধারায় নোটিশসহ উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পাওয়ার জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হয়েছে। নছরতপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মন্নাফের ছেলে মোঃ ফজলুল করিম এ আবেদনটি করেন।
আবেদনে তিনি বলেন, বিষয়ে উল্লেখিত কেস মূলে সরকার ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ফোরলেন প্রকল্পের অধিগ্রহণের নিমিত্ত নিম্ন তপশীলভূক্ত আমার একমাত্র আয়ের উৎস ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকান ভিট শ্রেণীয় ভূমি সরকার অধিগ্রহণ করেন। যে কারণে আমি সীমাহীন ক্ষতির সম্মুখীন। প্রায় ২২ বছর পূর্বে এ মৌজায় আরএস জরিপে উক্ত ভূমি চারা শ্রেণিতে রেকর্ড করলেও পরিবর্তিত পরিবর্তনে উহা দীর্ঘদিন যাবৎ দোকান ভিট হিসেবে ভোগ ব্যবহার হয়ে আসছে। কাজেই সরকারী কর্তৃক সংশোধিত অধিগ্রহণ নীতিমালা ২০১৭ইং এর ২১নং আইনের অথবা মন্ত্রণালয় কর্তৃক সর্বশেষ পরিপত্রের আলোকে ক্ষতিগ্রস্তদের বাস্তব শ্রেণিতে ক্ষতিপূরণ দানের নির্দেশনা মতে উক্ত ভূমি সরজমিন যৌথ তদন্ত নিরীখে বাস্তব শ্রেণিতে ক্ষতিপূরণের অনুমোদনসহ পরবর্তী ৮ ধারার নোটিশ প্রাপ্তির প্রার্থনা করছি।
তিনি বলেন, ঢাকা-সিলেট মাহসড়কের পাশে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার নছরতপুর মৌজার ৫৩৮ নং দাগে তার জমির পরিমাণ ১৪ শতক। এখানে অধিগ্রহণের পরিমাণ ১০ শতক। বাস্তবে এ জমি চারা নয়, দোকান শ্রেণী ভিট। তাই আমার দাবি, দোকান শ্রেণির ক্ষতিপূরণ পাওয়ার। তিনি আরো বলেন, এখানে তার দোকান ভিটের পাশাপাশি প্রায় ১৫ জনের দোকান ভিট রয়েছে। তাদেরকেও যেন, দোকান শ্রেণির ক্ষতি পূরণ দেওয়া হয়।