আব্দুল গফফার দত্ত চৌধুরীর সাহিত্য প্রতিভাকে স্মরণ করতে পেরে আমরা গর্বিত। বাংলাদেশের সাহিত্যে বিশেষ করে মাইকেল মধুসূদন দত্ত পরবর্তী সনেট রচনায় তাঁর অবদান অপরিসীম। তিনি আমাদের কৃতি ও নক্ষত্রপ্রতীম সন্তান। সিলেটের অন্যতম উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার, স্মারক বক্তৃতা ও স্মৃতিচারণের মাধ্যমে আমরা তাঁর গভীর অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের চিন্তা চেতনায় প্রভাব ফেলতে পারবো। আগামীর বিশ্বে জাতি হিসেবে আমাদের টিকে থাকতে হলে কীর্তিমানদের অনুসরণে ভবিষ্যত প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে হবে। সম্প্রতি খ্যাতিমান কবি ও সনেটকার আবদুল গফফার দত্ত চৌধুরীর জ্যেষ্ঠপুত্র অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব আলী মোস্তফা চৌধুরী তাঁর স্ত্রী অধ্যাপক করবী দত্তকে নিয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর এর সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে গেলে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক এসব কথা বলেন।
এসময় কবিপুত্র আবদুল গফফার দত্ত চৌধুরীর রচনাসমগ্র মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে প্রদান করেন। পরে ভাইস চ্যান্সেলর অতিথিদের বিশ্ববিদ্যালয়টি ঘুরে দেখান। এসময় কবি আবদুল গফফার দত্ত চৌধুরীর কাজের গভীর প্রভাবকে স্বীকৃতি দিয়ে তাঁর অবদান সংরক্ষণ ও উদযাপনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন ভাইস চ্যান্সেলর। তিনি মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার ও স্মারক বক্তৃতা আয়োজনের কথাও জানান। যাতে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অ্যাকাডেমিক সম্প্রদায় কবির সাহিত্য প্রতিভা সম্পর্কে জানতে পারেন তথা নিজেদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ডেপুটি রেজিস্ট্রার মিহির কান্তি চৌধুরী। বিজ্ঞপ্তি
© স্বত্ব দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ ২০১৯
ওয়েবসাইটটি তৈরী করেছে ThemesBazar.Com