নবীগঞ্জ প্রতিনিধি : নবীগঞ্জে বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের এটিএম বুথ গুলোতে টাকা পাওয়া যাচ্ছে না। এতে করে হাজার হাজার গ্রাহক পড়েছেন ভোগান্তিতে। গতকাল মঙ্গলবার (১৯মে) সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় বেসরকারি ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের এটিএম বুথ গুলোতে টাকা পাওয়া যাচ্ছে না। বেশ কিছু দিন ধরে এই সমস্যায় ভোগান্তিতে রয়েছেন গ্রাহকরা। বেসরকারি ব্যংক প্রতিষ্ঠান ইউসবি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল নবীগঞ্জ শাখার এটিএম বুথে টাকা তুলতে গেলে টাকা নেই বলে নিরাপত্তা কর্মী জানান । এছাড়াও এনসিসি ব্যাংক,প্রাইম ব্যাংক নেটওয়ার্ক সমস্যা নেট অফ এসব বলে টাকা উত্তলন করতে পারছেন না এটি এম বুথ থেকে গ্রাহকরা। পূবালী ব্যংকের এটিএম বুথ সেন্টারের সাইনবোর্ড দেওয়া থাকলেও এটিএম বুথে সাটার লাগানো দেখা যায়।
এসময় ইউসিবি ব্যাংকের নবীগঞ্জ শাখার এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে এলে নবীগঞ্জ বিকাশ ব্যবসায়ী সাহেল আহমেদ দৈনিক আমার হবিগঞ্জকে বলেন,মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দেশ বিদেশ থেকে কাষ্টমাররা টাকা পাঠান। অনেক সময় কাষ্টমারদের বড় অংকের টাকা দিতে হয়।করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিদে সীমিত ব্যাংকিং সেবা দেওয়ায় এটিএম বুথ হচ্ছে আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের টাকা তুলার সহজ মাধ্যম। ব্যংক গুলোতে ঘন্টার পর ঘন্টা না দাঁড়িয়ে এটিএম বুথে আসছিলাম টাকা তুলতে কিন্ত বুথে টাকা না তুলতে পেরে হতাশ হয়েছি। কাষ্টমারদের সময় মতো এজন্য টাকাও দিতে পারছি না।
অনান্য ব্যংককের এটিএম বুথে গেলাম সেখানেও বলে নেটওয়ার্ক প্রবলেম এমন সমস্যা প্রায় ৫/৬ মাস যাবত ধরে হবে। বিভিন্ন সময় টাকা তুলতে এসেছি কিন্ত একদিনেও টাকা তুলতে পারেনি এটি এম বুথ থেকে। বিকাশ ব্যবসায়ী সাহেল আহমেদের মতো অনেকেই আছেন টাকার অভাবে দৈনন্দিন কাজ সারতে পারছেন না। আসছে ঈদ মানুষের নানা কাজে টাকা প্রয়োজন। এছাড়া ২/১ দিনের মধ্যে ব্যংক গুলা ঈদের ছুটি হয়ে যাবে। নানা প্রয়োজনে ইমার্জেন্সী মূর্হতে টাকা না পেলে অনেক বড় বিপাকে পড়তে পারে গ্রাহকরা। টাকা তুলতে আসা অনেক গ্রাহক এ সময় টাকা না তুলতে পেরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। বাড়তি চার্জ দিয়েও জরুরী প্রয়োজনে টাকা না তুলতে পেরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রাহক।
এসময় ইউসিবি ব্যাংকের নবীগঞ্জ শাখার এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে এলে নবীগঞ্জ বিকাশ ব্যবসায়ী সাহেল আহমেদ দৈনিক আমার হবিগঞ্জকে বলেন,মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে দেশ বিদেশ থেকে কাষ্টমাররা টাকা পাঠান। অনেক সময় কাষ্টমারদের বড় অংকের টাকা দিতে হয়।করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিদে সীমিত ব্যাংকিং সেবা দেওয়ায় এটিএম বুথ হচ্ছে আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের টাকা তুলার সহজ মাধ্যম। ব্যংক গুলোতে ঘন্টার পর ঘন্টা না দাঁড়িয়ে এটিএম বুথে আসছিলাম টাকা তুলতে কিন্ত বুথে টাকা না তুলতে পেরে হতাশ হয়েছি। কাষ্টমারদের সময় মতো এজন্য টাকাও দিতে পারছি না।
অনান্য ব্যংককের এটিএম বুথে গেলাম সেখানেও বলে নেটওয়ার্ক প্রবলেম এমন সমস্যা প্রায় ৫/৬ মাস যাবত ধরে হবে। বিভিন্ন সময় টাকা তুলতে এসেছি কিন্ত একদিনেও টাকা তুলতে পারেনি এটি এম বুথ থেকে। বিকাশ ব্যবসায়ী সাহেল আহমেদের মতো অনেকেই আছেন টাকার অভাবে দৈনন্দিন কাজ সারতে পারছেন না। আসছে ঈদ মানুষের নানা কাজে টাকা প্রয়োজন। এছাড়া ২/১ দিনের মধ্যে ব্যংক গুলা ঈদের ছুটি হয়ে যাবে। নানা প্রয়োজনে ইমার্জেন্সী মূর্হতে টাকা না পেলে অনেক বড় বিপাকে পড়তে পারে গ্রাহকরা। টাকা তুলতে আসা অনেক গ্রাহক এ সময় টাকা না তুলতে পেরে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। বাড়তি চার্জ দিয়েও জরুরী প্রয়োজনে টাকা না তুলতে পেরে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রাহক।
© স্বত্ব দৈনিক হবিগঞ্জের মুখ ২০১৯
ওয়েবসাইটটি তৈরী করেছে ThemesBazar.Com