ডেস্ক রিপোর্ট ॥ প্রকৃতিতে বইতে শুরু করেছে শীতল হাওয়া। অন্যান্য বছর একটু দেরিতে শীত এলেও এ বছর নভেম্বরের শুরুতেই অনুভূত হচ্ছে শীত। নগর জীবনে শীতের প্রভাব তেমন একটা না থাকলেও এরই মধ্যে মার্কেট-শপিংমলগুলোতে আসতে শুরু করেছে শীতের পোশাক। যদিও তেমন একটা বিকিকিনি নেই এখনও।
বিক্রেতারা জানান, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে শীত অনুভূত হচ্ছে বেশি। তবে ভোররাতের দিকে শহরের জনজীবনেও শীত প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে। শীত অনুভূত হলেও এখনও শীতের কাপড়ের বিক্রি জমে উঠেনি। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিজাত শপিং সেন্টারে প্রায় একই দৃশ্য বিদ্যমান।
লাকী নামে শীতের কাপড় কিনতে আসা এক ক্রেতা বলেন, শীত আসতে শুরু করেছে। তাই নিজের জন্য ও পরিবারের জন্য শীতের কাপড় কিনতে এসেছি। তবে এ বছর গত বছরের তুলনায় কাপড়ের দাম একটু বেশি বলে জানান তিনি।
ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতি বছরের ন্যায় নিত্যনতুন ডিজাইনের শীতের কাপড় এসেছে। তবে এখনও বাজার জমে উঠেনি। গতবছর শীতের কাপড়ের তেমন ব্যবসা হয়নি। এবার যেহেতু একটু তাড়াতাড়ি শীত অনুভূত হচ্ছে, তিনি আশা করেন এবার ভালো বিক্রি হবে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, শহরের শ্মশানঘাট এলাকায় অবস্থিত হকার্স মার্কেটে প্রতিটি দোকানে শীতের কাপড় শোভা পাচ্ছে। এর মধ্যে সোয়েটার, জ্যাকেট, কম্বল এর চাহিদা বেশি। মানভেদে দামেও হের ফের রয়েছে। তবে এখনও বেচাকেনা জমে উঠেনি।